বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৪৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন কক্সবাজার জেলা জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক এড. মোহাম্মদ তারেক জামিনে বেরিয়ে এসে মালুমঘাটে হত্যা মামলার আসামীদের হামলা লুটপাট কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে চট্টগ্রামের সমন্বয়ক টিম বন্যাদূর্গত পরিবারে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আর্থিক সহায়তা ফেনীতে বন্যার্তদের জন্য কমিউনিটি রান্নাঘর চালু করে ২৩ হাজার গরম খাবার দিল কোস্ট ফাউন্ডেশন ইলিয়াছ মিয়া চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ পান বাজার রোডে এশিয়া ফার্মেসি উদ্বোধন বৈষম্যমুক্ত কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি ও এম আর পি বাস্তবায়ন চান ওষুধ ব্যবসায়ীরা

বিনা অপরাধে ২ ভাইয়ের ২৪ বছর জেল, ক্ষতিপূরণ ৩২ কোটি টাকা

বার্তা কক্ষ / ৩৩৬ বার পড়ছে
আপলোড : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৪৩ অপরাহ্ন

কক্সবাজার টাইমস২৪ ডেস্ক:
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরে দুই ভাই বিনা অপরাধে দীর্ঘ ২৪ বছর জেল খেটেছেন। তবে অবশেষে গত বছর নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। আর এবার রাজ্য সরকার থেকে ৩.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩২ কোটির বেশি অর্থ) ক্ষতিপূরণ দেয়া হলো।

এর আগে মামলার প্রসিকিউটর মামলাটি পুনরায় বিবেচনা করেন এবং তদন্তে ভুল পাওয়ায় ২০১৯ সালের মে মাসে দুই ভাই এরিক সিমন্স ও কেনেথ জুনিয়র ম্যাকফারসনকে নিষ্কৃতি দেন। আর এরইসঙ্গে আরও একবার বিতর্ক উঠলো যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ এবং ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা নিয়ে।

কৃষ্ণাঙ্গ দুই ভাই ১৯৯৪ সালের এক হত্যা মামলায় এতদিন সাজা খেটেছিলেন। মেরিল্যান্ডের পূর্ব বাল্টিমোরে ২১ বছর বসয়ী এক যুবক হত্যার দায়ে তাদের ২০০০ সালের শুরুর দিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

পুনঃ তদন্তে অবশ্য জানা যায়, সে সময় পুলিশ ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরকে সিমন্স ও ম্যাকফারসনের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে চাপ দেয় ও অন্যথায় সেই ছেলেকে হত্যা মামলার আসামি করা হবে বলে জানানো হয়। আর পুলিশি ছত্রছায়ায় আরেক সাক্ষী জবানবন্দীতে জানিয়েছিল, সে তার বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে তাদের হত্যা করতে দেখেছিলেন। যেটি কিনা ১৫০ ফুট দূরত্বে ছিল।

বাল্টিমোর রাজ্য অ্যাটর্নি মারলিন মোসবে এ প্রসঙ্গে জানান, গত বছর মুক্ত হওয়া ম্যাকফারসন গুলির সময় পাশেই এক পার্টিতে ছিলেন। আর সিমন্স তার ঘরেই বিছানায় ছিলেন।