বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:০১ পূর্বাহ্ন
ফেসবুক কর্ণার
ভারুয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান সিকদারের নেতৃত্বে কবরস্থানের উন্নয়নের নামে পাহাড় ও গাছ কেঁটে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি মহল।
গত ক’দিনের টানা বৃষ্টিতে অর্ধশত পরিবারের ক্ষতি, গাছ কাঁটা, পাহাড় কাঁটা, কবরস্থানের ওয়াল ভেঙে গেছে। পাহাড়ের মাটি রাস্তায় গিয়ে পড়েছে।
একদিকে যেমন পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে, তেমনি অন্যদিকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষের। বানিয়া পাড়ার ৪ নং ওয়ার্ডের সর্বসাধারণ এই বিষয়ে আপত্তি জানালে সমস্যার হুমকি দিচ্ছে, এই হলো অবস্থা।
ইতিমধ্যে কোন ধরনের পরামর্শ ছাড়া সরকারি প্রকল্পের নাম দিয়ে পাহাড় কাটার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ থেকে একটা টেন্ডার আর সমাজ থেকে দুইবার টাকাও তোলা হয়েছে।
আর যে টাকা নেওয়া হয়েছে সেগুলার রসিদ বই হারিয়েছে মর্মে আর একটা মৌখিক হিসাব দিয়ে টাকার বিষয়টা চুপ করিয়ে দেয়।
এখন কথা হলো এই দায়ভার কার? তার আগে আমাদের জান উচিৎ গাছ ও পাহাড় কাঁটার জন্য তার কাছে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি পত্র আছে কিনা? যেহেতু টেন্ডারকৃত বিষয় তাহলে থাকার কথা।কিংবা বন বিভাগের অনুমতি পত্র।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যেখানে সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে পাহাড় কাঁটা বন্ধ ও তিনটি করে গাছ রোপণের কথা সেখানে এমন কান্ড জ্ঞানহীন কাজ করে কিভাবে??
মাননীয় জেলা প্রশাসক এবং বিভাগীয় ও জেলা বন বিভাগের সকলের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।
তার সাথে অতিবিলম্বে কক্সবাজারে পরিবেশ আদালত স্হাপন সহ সকল কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করছি।
Gazi Nazmul Hoque
এর ফেসবুক থেকে।