শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যাচারের জবাব দিলেন যুবদল নেতা জাবেদ ইকবাল লবণ আমদানির চক্রান্ত রুখতে হবে বিসিক কক্সবাজারে পাঁচদিনব্যাপী শিল্পোদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র ভর্তি ফি’তে ৫০ শতাংশ ছাড়সহ শতভাগ স্কলারশিপ প্রকাশিত সংবাদে আহমদ কবিরের প্রতিবাদ অবসরপ্রাপ্ত সেক্রেটারি রশিদ আহমদের চিংড়ি প্রজেক্ট জবরদখলের অভিযোগ কক্সবাজার শহরে তারেক বাহিনী সক্রিয়, সশস্ত্র মহড়া ভারুয়াখালীতে চিংড়ি প্রজেক্ট দখলে নিতে সশস্ত্র হামলায় আহত ২, লুটপাট ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

টপ-৫ এর চ্যালেঞ্জগুলো ট্রেকিং, ট্রেসিং, টেস্টিং ও ট্রিটিং করতে হবে

বার্তা কক্ষ / ৩৪০ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৩ অপরাহ্ন

ডাঃ মোহাম্মদ শাহজাহান নাজিরঃ
কক্সবাজার জেলার রোগীর সংখ্যা ২০০৭।দেখতে দেখতে ২ হাজার পার হল। বিগত ২ সপ্তাহ কার্ফু টাইপের লকডাউন না হলে সংখ্যাটা আরও বাড়ত। লকডাউনে স্বেচ্ছাসেবক এবং পৌরসভার যৌথ অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মত।
#১৯/৬/২০ তারিখে সদর উপজেলায় ৭২ জন, রোগী দেখে অনেকে ভয় পেয়েছেন। কিন্তু পরিসংখ্যান দেখা যায় স্বাভাবিক। সেদিন ৭২ এর মধ্যে সদর হাসপাতালে ভর্তি বিভিন্ন উপজেলা রোগী ও বিভিন্ন বাহিনীর সদরের বাইরের রোগীদের বাদ দিলে রোগীর সংখ্যা ৬০। মানে, ৪২৯ স্যাম্পলে ৬০ রোগী মানে ১৩.৯৮% গতকাল (২০/৬/২০) ৭৮ স্যাম্পল ১২ জন রোগী মানে ১৫.৩৮%.। তবে কতগুলো চ্যালেঞ্জ এর মুখোমুখি হচ্ছে , যেমন,
#অধিকাংশ ক্ষেত্রে রোগীরা ফরম পূরণের সময় শুধু কক্সবাজার লিখে থাকেন, কক্সবাজার হচ্ছে কুতবদিয়া থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত। খুঁজে পেতে হিমশিম খাচ্ছে স্বাস্থ্য কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবীরা।
কারণ, তাদের দেওয়া মোবাইলে ফোন করলেও পাওয়া যাচ্ছে না।
এতে তাদের চিকিৎসার আওতায় আনতে না পারলে অভিযান ব্যর্থ হবে।
#২০০০ রোগীর পেশা হিসেবে ভাগ করলে, যদি দেখি টপ-৫ পেশার লোক
১. ছাত্র-ছাত্রী ২২.২৩%
২. এনজিও প্রতিনিধি ১৬.৭২%
৩.স্বাস্থ্যসেবা দানকারী ৮.৯৬%
৪. বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য ৭.৫%
৫.ব্যাংকার ৪.৪%।
বাকিরা অন্যান্য পেশার। এখানে রোহিঙ্গা যদি হিসাব করি ৩.০%। রোহিঙ্গাদের মাঝখানে অন্য পেশার যেমন, ফার্মাসিস্ট, পল্লী চিকিতসক, ব্যবসায়ী, দিনমুজুর অনেক আছে। মৃত্যুর সংখ্যা ও ১.৫%.।
তাহলে টপ-৫ এই পেশা গুলিকে এড্রেস করে, উনাদের চ্যালেঞ্জ গুলি খুঁজে বের করে, ট্রেকিং, ট্রেসিং, টেস্টিং ও ট্রিটিং এর আওতায় নিয়ে আসতে পারলে এবং তাদের মধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ম মোতাবেক “সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ” বাস্তবায়ন করতে পারলে কক্সবাজার জেলা করোনা মুক্ত হবে, ইনশাআল্লাহ।

ডাঃ মোহাম্মদ শাহজাহান নাজির
সহকারী অধ্যাপক
সংক্রামক রোগ ও ট্রপিক্যাল মেডিসিন
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
২১/৬/২০