1. khaircox10@gmail.com : admin :
সালাহ উদ্দিন আহমদ সিআইপির একটি প্রতিবাদ প্রসঙ্গে আমার বক্তব্য - coxsbazartimes24.com
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চেইন্দা সমাজ কল্যাণ পরিষদের  আহ্বায়ক কমিটি গঠিত জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য নিবেদিত হয়ে কাজ করব -মুজিবুর রহমান উখিয়ার সোনারপাড়ায় বীচ ক্লিনিং ক্যাম্পেইন সম্পন্ন রোগীদের সেবায় এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এখন কক্সবাজারে বিআইডব্লিউটিএ অফিস সংলগ্ন নালা দখল করে মাটি ভরাট ফাসিয়াখালী মাদরাসার দাতা সদস্য পদে জালিয়াতি! প্রকাশিত সংবাদে পাহাড়তলীর আবদুর রহমানের প্রতিবাদ কক্সবাজার হজ কাফেলার উদ্যোগে হজ ও ওমরাহ কর্মশালা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে কক্সবাজারে ছাত্রলীগের ইফতার বিতরণ রোহিঙ্গা রেসপন্সে বিশ্বব্যাংকের ঋণকে প্রত্যাখ্যান করেছে অধিকার-ভিত্তিক সুশীল সমাজ

সালাহ উদ্দিন আহমদ সিআইপির একটি প্রতিবাদ প্রসঙ্গে আমার বক্তব্য

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৪ জুন, ২০২০
  • ৫২৭ বার ভিউ

কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর চট্টগ্রামস্থ কার্যালয়ে সিবিআইইউ এর সাবেক চেয়ারম্যান জনাব সালাহ উদ্দিন আহমদ দীর্ঘ ৭ বৎসর যাবৎ বহু সভায় অংশ গ্রহণ করেছেন এবং চেয়ারম্যান হিসেবে সভাপতিত্বও করেছিলেন। ট্রাস্টের চট্টগ্রাম অফিস ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠালগ্ন অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদনের পূর্ব থেকেই রয়েছে। এতে ট্রাস্ট আইনে কোন সমস্যা নেই। বোর্ড অব ট্রাস্টিজের কোন সভা আয়োজনের ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই ট্রাস্টিগণের একত্রিত হওয়ার সুবিধা বিবেচনা করা হয়। শিথিল লকডাউনের এসময়ে যেহেতু অধিকাংশ সদস্য চট্টগ্রাম শহরে বসবাস করেন সেহেতু বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সভা পূর্বের ন্যায় চট্টগ্রাম অফিসে হওয়াটাই স্বাভাবিক । উদ্যোক্তা ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সেক্রেটারি হিসেবে সভার একসপ্তাহ পূর্বে সকল সদস্যের সভায় উপস্থিতির জন্য এজেন্ডাসমেত চিঠিও পাঠানো হয়। কিন্তু জনাব সালাহউদ্দিন সাহেব চেয়ারম্যান নির্বাচনের এজেন্ডা দেখে হয়তো বা সভায় আর উপস্হিত হলেন না। যাইহোক উপস্হিত সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হলো ২০/০৫/২০২০ ইং তারিখের সভায়। আমরা ভেবেছিলাম নব নির্বাচিত চেয়ারম্যানের নিযুক্তির বিষয়টি শুনে তিনি খুব খুশী হবেন, কেননা দীর্ঘ ৭ বৎসর ধরে তিনি চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব পালন করলেও উনার দ্বারা প্রতিষ্ঠানের তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। তাই একজন দক্ষ, কর্মঠ এবং শিক্ষার জন্য কাজ করতে ইচ্ছুক এমন একজন শিক্ষানুরাগী যোগ্য ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব অর্পণ করা খুব প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল। অথচ তিনি উল্টো বলতে শুরু করলেন যে লকডাউনের সময় এবং পবিত্র শবে ক্বদরের রাতে কিসের মিটিং? তিনি নাকি এখনও চেয়াম্যান হিসেবে রয়ে গেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, লকডাউনে বা পবিত্র শবে ক্বদর উপলক্ষ্যে মানুষের মৌলিক বিষয়গুলো কি থেমে ছিল? কিন্তু অত্যন্ত দু:খের বিষয়, বাংলাদেশ তথা পুরো বিশ্ব যেখানে স্তব্ধ হয়ে গেছে সেখানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোক্তা ও সেক্রেটারিসহ অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে মানহানী ও হয়রানী করার জন্য বিভিন্ন থানায় থানায় দৌড়াতে পারলে নিজেদের অফিসে বসে ট্রাস্টি সদস্যদের নিয়ে জরুরী সভা করা কী তারচেয়েও বেশী কঠিন কাজ ছিল? তিনি আরো বলেছেন, সভা আহ্বানের এখতিয়ার শুধু চেয়ারম্যানের। কথাটি সঠিক নয়। উদ্যোক্তা/প্রতিষ্ঠাতা প্রয়োজন হলে যে-কোন সময় সভা আহ্বান করতে পারেন, সকলকে অবগত করে। কিন্তু তিনি সভায় উপস্হিতও হবেন না আবার প্রতিষ্ঠাতা/অন্যরা মিটিং কল করলে সেটা অপরাধ— এরমানে তো হলো ওনার মুখের কথাই আইন। এছাড়া আইন বলে আর কিছু নেই।

ট্রাস্টের ম্যানুয়েল আমার কাছেও আছে। বোর্ড অব ট্রাস্টিজদের পদ-পদবী ও দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে তিনি হয়তো অবগত নন। এসব ব্যাপারে তিনি আন্তরিক হলে এতবছর ধরে চেয়ারম্যান থাকা সত্ত্বেও অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে মিথ্যার পিছনে দৌঁড়াতেন না। এবং তিনি যদি প্রতিষ্ঠানের প্রতি আন্তরিকতা প্রদর্শনে সক্ষম হতেন তাহলে আমাদেরকেও এ-পদে নতুনত্ব আনতে হতো না।

যাইহোক, বিশ্ববিদ্যালয়ের একটাকাও যদি তছরুফ হয় সবার আগে দায়ী থাকবেন ট্রেজারার। কারণ তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক বিষয়াদি পরিচালনা ও সংরক্ষণের জন্য বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সুপারিশে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত দায়িত্বশীল কর্মকর্তা।

পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটিতে আমার অন্তর্ভুক্তি বিষয়ে অপ্রাসঙ্গিক কথার অবতারণা করে সালাহউদ্দিন সাহেবের মতো একজন প্রবীণ নেতার চরম মিথ্যাচার শোভনীয় নয়। কেননা, আজকের এই নাটকের অবতারণার জন্য তিনিই সেইদিন কাল্পনিক গল্পের কাহিনী রচনা করেছিলেন। তিনি কাকে, কখন ফোন করে বিরোধিতা করেছিলেন তা পেকুয়া তথা কক্সবাজার জেলার প্রায় সবাই জানেন কার চক্রান্তে তখন কি কি নাটক হয়েছিল। শুধু তাই নয়, তিনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার জন্য উনার অনুগত লোকজনও কাজে লাগাচ্ছেন। ২০১৪ সাল থেকে জনাব সালাহউদ্দিন সাহেবের কুনজর পড়ে আমার রক্তে-ঘামে গড়া বিশ্ববিদ্যালয়টির উপর। তাই তিনি তখন থেকেই আমার বিরুদ্ধে নানান অপপ্রচার করে আমাকে বিপাকে ফেলার অপচেষ্টা করে যাচ্ছেন। কেননা ট্রাস্টিতে তার পরিবারের তিনি একজন আর অন্যান্য সদস্যরা সবাই আমার পরিবারের ছিল। পরে অবশ্য ওনার আন্তরিক অনুরোধে ওনার স্ত্রী ও একমাত্র ছেলেকেও ট্রাস্টির সদস্য হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করি।

যাইহোক তিনি যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি এতই দরদী হতেন তাহলে একাই বা অন্য কাউকে সঙ্গে নিয়ে করেননাই কেন? আমার প্রতিষ্ঠিত আমার রক্তে-ঘামে-পরিশ্রমে গড়া আমার স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান গ্রাস করার পায়তারা করছেন কেন? বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজনীতি করার অপচেষ্টায় থাকেন কেন? শিক্ষাঙ্গন একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান এখানে কেন তিনি বার বার রাজনীতি ঢুকাতে চান?

সোজা কথা তিনি নতুন একটি জজ মিঞা নাটক মঞ্চস্হ করার স্বপ্ন দেখছেন। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের ডিজিটাল এই বাংলাদেশে সেইটা যে সম্ভব নয় তা তিনি বিশ্বাস করতে চাননা। ক্ষমতার অপব্যবহার করে আমাদের ট্রাস্টিদের উপর অতীতে অনেক অত্যাচার, জুলুম তিনি করেছেন এবং এখনও করে যাচ্ছেন। হয়তো তিনি এটাও ভুলে যাচ্ছেন যে, অপরের জন্য গর্ত খুঁড়লে সেই গর্তে নিজেকেই পড়তে হয়। উনি যে তিন তিনবার নির্বাচন করেছেন, সেই প্রতিটি নির্বাচনে আমি মুজিবুর রহমান ওনার জন্য যা করেছি সেই ঋণ তিনি কখনও শোধ করতে পারবেন না। এখনও পেকুয়া আওয়ামীলীগের সকল কর্মকান্ডে আমি পাশে থাকি। এমনকি কাগজে কলমেও আমি জড়িত আছি। অথচ আমাকে কিভাবে ক্রাশ করা যায় প্রতিটি মুহূর্তে ওনার সেই চিন্তা। শুধু আমি নই তা পেকুয়া তথা কক্সবাজার জেলার প্রায় সকলেই জানেন। যদি বলা হয় তার কারণ কী? —কারণ একটাই, উনাকে খুব বেশী সম্মান করেছি এবং আরও সম্মানিত হওয়ার জন্য দীর্ঘ ৭ বছর ধরে বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান হিসেবে রেখে দিয়েছি।

সম্প্রতি বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্যদের কাছে কিছু বিষয়ের সদুত্তর দিতে না পেরে পদত্যাগ করা দুর্নীতিবাজ একজন কর্মকর্তাকে, কারো সাথে আলোচনা না করে এমনকি কোনো সার্কোলার ও নিয়োগ পরীক্ষার তোয়াক্কা না করে তিনি একক সিদ্ধান্তে অবৈধভাবে নিয়োগ দিয়েছেন এবং ট্রেজারার সাহেব বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন, “ জনাব সালাহউদ্দিন এর নির্দেশে অর্থাৎ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যানের নির্দেশে খন্দকার এহসান হাবীবকে ১/৬/২০২০ তারিখে রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে”। অথচ জনাব সালাহউদ্দিন আহমদ বর্তমানে বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নন। বর্তমান চেয়ারম্যান হলেন, কক্সবাজার-১ আসনের অর্থাৎ চকরিয়া-পেকুয়া আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব জাফর আলম এম. এ মহোদয়।

অপরপক্ষে জনাব সালাহউদ্দিন কর্তৃক অবৈধভাবে নিয়োগকৃত রেজিস্ট্রার খন্দকার এহসান হাবীব বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কটুক্তি করায় পূর্বের চাকরি হতে বহিষ্কৃত ( কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ) হয়েছিল। এবং দু’টি মামলার আসামীও হয়েছিল।
এ মর্মে ২০১৭ সালে তার বিরুদ্ধে পত্র-পত্রিকায় প্রচুর সংবাদ পরিবেশিত হয়েছিল। জনাব সালাহউদ্দিন আহমদ যদি বিশুদ্ধ আওয়ামীলীগের নেতা হতেন তাহলে এই ধরণের একজন লোককে কখনো নিজের পাশে রাখতেন না।

সংশ্লিষ্ট সবাই অবগত আছেন যে, যে কোন ট্রাস্ট পরিচালিত হয় কতিপয় সুনির্দিষ্ট আইন-কানুন দ্বারা। এই আইন অনুযায়ী অধিকাংশ ট্রাস্টির/সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে যে কোন গঠনমূলক সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ আছে। ট্রাস্ট আইনের ভিত্তিতে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গতিশীলতার জন্য এবং স্হবিরতা দূর করার জন্য একজন সম্মানিত সাংসদকে ট্রাস্টির চেয়ারম্যান করেছি। ভেবেছিলাম জনাব সালাউদ্দিন আহমদ খুব খুশী হবেন। কিন্তু বিধিবাম, এতে তিনি উল্টো নাখোশ হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিতে শুরু করেছেন। আবার তা পত্রিকা ও ফেসবুকে প্রচার করে চলেছেন। তিনি যদি সত্যিকার অর্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি আন্তরিক হতেন তাহলে কখনও এধরণের হীন পন্হা অবলম্বন করতেন না। কেননা আইনের কাজ সত্য কি মিথ্যা আইনিভাবে মোকাবেলা করতেন।
কিন্তু তা না করে সন্তানতুল্য কিছু ছাত্র , দুএকজন শিক্ষক, কিছু কর্মকর্তাকে উনার এইসব অপকর্মে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানের সম্মান ধূলোয় মিশিয়ে ফেলেছেন। উনার অভিযোগ যদি সত্যি হয় তাহলে আমি বা আমরা তো এমনিই শাস্তি পেয়ে যাবো। সেখানে তো প্রতিষ্ঠানের লোকজন ব্যবহার করতে হয়না। আমি তো প্রতিষ্ঠানের কাউকে ব্যবহার করিনি। এইসব ঘৃণ্য কাজ তিনি কিভাবে করতে পারলেন?

এই প্রতিষ্ঠান আমার বা আমাদের প্রতিটি রক্তবিন্দু আর ঘামের ফসল। তা ছাত্র-ছাত্রী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সকলেই জানেন। আমি চাইনা এই প্রতিষ্ঠানের সম্মান এতটুকু ক্ষুন্ন হোক। আপনি , আমি বা পৃথিবীর কোন মানুষই অমর নন। যদি তাই বিশ্বাস করেন তাহলে ৭ বৎসর চেয়ারম্যান থেকেও কেন আপনার স্বাদ মিটেনি। সারাজীবন যেমন বেঁচে থাকতে পারবেন না, তেমনি সারাজীবন বেঁচে না থাকলে চেয়ারম্যানই বা থাকবেন কিভাবে? আপনি ৩/৪ জন শিক্ষক-কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে যে গর্হিত কাজটি করেছেন তারজন্য একদিন আপনাকে নিজের বিবেকের কাছেই জবাবদিহি করতে হবে। আপনি এই প্রতিষ্ঠানকে অনেক কলঙ্কিত করেছেন। অনিয়ম কিছু হলে তা আলোচনা করে ঠিক করা যায়, মামলা করে তা আবার প্রচার প্রচারণা করে নয়। মামলার সত্য-মিথ্যা প্রমাণের আগে পত্র-পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার করা থেকে বুঝা যায় আপনার প্রত্যাশা বা উদ্দেশ্য কি হতে পারে।
যাইহোক আমার শেষ কথা হলো, আমি যদি প্রতিষ্ঠানের কোন ক্ষতি করে থাকি, সেটি আপনি আইনিভাবে প্রমাণ করেন। প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে সহযোগিতা করেন। শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, ভিসি, ট্রেজারার সবাইকে কাজ করার পরিবেশ তৈরি করে দিন। আপনি আর আমার/আমাদের বিষয়গুলিকে সম্পূর্ণভাবে ক্যাম্পাসের বাইরে রাখুন। আইনের কাজ আইন দ্বারা প্রমাণিত করুন।

আর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান মহোদয়কে সবাই মিলে সহযোগিতা করি , যাতে তিনি , আপনি, আমিসহ সকলের সহযোগিতায় প্রিয় প্রতিষ্ঠানটিকে একটি সত্যিকারের মানসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে পারেন। আল্লাহ্ আপনাকে হেদায়েত দিন। আল্লাহ্ হাফেজ!

লায়ন মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান
উদ্যোক্তা, প্রতিষ্ঠাতা

সেক্রেটারি, বোর্ড অব টাস্টিজ
কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ।

খবরটি সবার মাঝে শেয়ার করেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের নিউজ দেখুন
© All rights reserved © 2020 coxsbazartimes24
Theme Customized By CoxsTech