সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যাচারের জবাব দিলেন যুবদল নেতা জাবেদ ইকবাল লবণ আমদানির চক্রান্ত রুখতে হবে বিসিক কক্সবাজারে পাঁচদিনব্যাপী শিল্পোদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র ভর্তি ফি’তে ৫০ শতাংশ ছাড়সহ শতভাগ স্কলারশিপ প্রকাশিত সংবাদে আহমদ কবিরের প্রতিবাদ অবসরপ্রাপ্ত সেক্রেটারি রশিদ আহমদের চিংড়ি প্রজেক্ট জবরদখলের অভিযোগ কক্সবাজার শহরে তারেক বাহিনী সক্রিয়, সশস্ত্র মহড়া ভারুয়াখালীতে চিংড়ি প্রজেক্ট দখলে নিতে সশস্ত্র হামলায় আহত ২, লুটপাট ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

মেজর সিনহা হত্যা, নীলিমা রিসোর্ট থেকে জব্দকৃত মালামাল র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর

বার্তা কক্ষ / ২৬২ বার পড়ছে
আপলোড : সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন

কক্সবাজার টাইমস২৪# 
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা, তাঁর সহকর্মী শিপ্রা দেবনাথ ও সিফাতের ব্যবহৃত ল্যাপটপ, হার্ডডিস্ক, পেনড্রাইভসহ ২৯ টি উপকরণ র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করেছে রামু থানা পুলিশ।

মেজর সিনহা হত্যাকান্ডের পরদিন রামু উপজেলার নীলিমা রিসোর্ট থেকে এসব উপকরণ জব্দ করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকারের নেতৃত্বে র‌্যাবের একটি প্রতিনিধি দল বৃহস্পতিবার (২০ আগস্ট) রাত পৌনে ১২ টার দিকে রামু থানার ওসি মোঃ আবুল খায়েরের নিকট থেকে এসব মালামাল বুঝে নেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার বিকালে সকল মালামাল র‌্যাবের তদন্তকারি কর্মকর্তাকে হস্তান্তর করতে রামু থানা পুলিশকে আদেশ দেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আদালত নম্বর-১) রামু’র বিজ্ঞ বিচারক মোহাং হেলাল উদ্দিন।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকার জানিয়েছেন- ল্যাপটপ, মোবাইল, হার্ডডিস্ক, ২ লাখ টাকাসহ ২৯ প্রকার মালামাল আদালতের আদেশের প্রেক্ষিতে র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর হয়েছে।

এসব ডিভাইস ব্যবহৃত হয়েছে কিনা তা পরে তদন্ত সাপেক্ষে জানানো হবে। এনিয়ে কোন তথ্য গোপন রাখা হবে না।

গত ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফের মারিশবুনিয়া পাহাড়ে ভিডিওচিত্র ধারণ করে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে রামুর খুনিয়াপালংয়ের হিমছড়ি নীলিমা রিসোর্টে ফেরার পথে শামলাপুর এপিবিএন এর তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর (অব.) সিনহা মো: রাশেদ খান।

ওই রাতেই নীলিমা রিসোর্ট থেকে ঢাকা স্টামফোর্ট ইউনিভার্সিটির ছাত্রী শিপ্রা রানী দেবনাথসহ দুই সঙ্গিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। যদিওবা সেখান থেকে অপরজনকে ছেড়ে দেয়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা হয়। যার নম্বর : জিআর-৩১১/২০২০ (রামু)।
এ মামলায় শিপ্রা রানী দেবনাথকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।

শিপ্রাকে গ্রেপ্তারের সময় ২৯ প্রকার মালামাল উদ্ধার করলেও জব্দ তালিকাভুক্ত করে নি পুলিশ।

পরে রামু থানায় পৃথক আরেকটি জব্দ তালিকা তৈরি করে এবং জিডি মূলে বিবিধ ১/২০২০ নম্বর মামলা রুজু করে শিপ্রার ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ও অন্যান্য মালামাল তদন্তকারি কর্মকর্তা এসআই শফিকুল ইসলামের হেফাজতে রাখা হয়।