শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
কক্সবাজার জেলা জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক এড. মোহাম্মদ তারেক জামিনে বেরিয়ে এসে মালুমঘাটে হত্যা মামলার আসামীদের হামলা লুটপাট কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে চট্টগ্রামের সমন্বয়ক টিম বন্যাদূর্গত পরিবারে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আর্থিক সহায়তা ফেনীতে বন্যার্তদের জন্য কমিউনিটি রান্নাঘর চালু করে ২৩ হাজার গরম খাবার দিল কোস্ট ফাউন্ডেশন ইলিয়াছ মিয়া চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ পান বাজার রোডে এশিয়া ফার্মেসি উদ্বোধন বৈষম্যমুক্ত কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি ও এম আর পি বাস্তবায়ন চান ওষুধ ব্যবসায়ীরা কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দখলবাজদের আইনের কাঠগড়ায় হাজির করা হবে কক্সবাজারে কোস্টের নারী নেটওয়ার্কিং কমিটির নেতৃত্ব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

ওসি প্রদীপসহ ৭ পুলিশ সদস্যের আরো ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

বার্তা কক্ষ / ২৪১ বার পড়ছে
আপলোড : শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন

কক্সবাজার টাইমস২৪ 
মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাস, ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী ও এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিতসহ ৭ পুলিশের সাত দিনের রিমান্ড শেষে আরো ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
সোমবার (২৪ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কক্সবাচারের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক তামান্না ফারাহ তাদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) খায়রুল আলম সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সিনহা হত্যা মামলার বেশ অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু তদন্তের স্বার্থে আসামীদের আরো জিজ্ঞাবাদ করা দরকার। তাই ৭ দিনের রিমান্ড শেষে সোমবার আদালতে সাত আসামীকেই আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত প্রত্যেকের চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।
তারা হলেন- বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাস, ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী, এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুন ও এএসআই লিটন মিয়া।
গত ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফের মারিশবুনিয়া পাহাড়ে ভিডিওচিত্র ধারণ করে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজারের হিমছড়ি এলাকার নীলিমা রিসোর্টে ফেরার পথে শামলাপুর এপিবিএন এর তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর (অব.) সিনহা মো: রাশেদ খান।
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষে একটি ও পুলিশ পৃথক তিনটি মামলা করেছে। পরে সাক্ষী অপহরণের অভিযোগে অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় আরো একট মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশের ৭ জন, এপিবিএনের ৩ জন ও স্থানীয় ৩ জন বাসিন্দা (পুলিশের মামলার সাক্ষী) গ্রেফতার হয়েছেন। মামলা তদন্ত করছে র‌্যাব।