1. khaircox10@gmail.com : admin :
ওসি প্রদীপসহ ৭ পুলিশ সদস্যের আরো ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর - coxsbazartimes24.com
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রোগীদের সেবায় এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এখন কক্সবাজারে বিআইডব্লিউটিএ অফিস সংলগ্ন নালা দখল করে মাটি ভরাট ফাসিয়াখালী মাদরাসার দাতা সদস্য পদে জালিয়াতি! প্রকাশিত সংবাদে পাহাড়তলীর আবদুর রহমানের প্রতিবাদ কক্সবাজার হজ কাফেলার উদ্যোগে হজ ও ওমরাহ কর্মশালা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে কক্সবাজারে ছাত্রলীগের ইফতার বিতরণ রোহিঙ্গা রেসপন্সে বিশ্বব্যাংকের ঋণকে প্রত্যাখ্যান করেছে অধিকার-ভিত্তিক সুশীল সমাজ হযরত হাফসা (রাঃ) মহিলা হিফজ ও হযরত ওমর (রাঃ) হিফজ মাদ্রাসার দস্তারবন্দী অনুষ্ঠান নারী দিবসের অঙ্গীকার, গড়বো সমাজ সমতার – স্লোগানে মুখরিত কক্সবাজার প্রকাশিত সংবাদের বিরুদ্ধে পেশকার পাড়ার ফরিদুল আলমের প্রতিবাদ

ওসি প্রদীপসহ ৭ পুলিশ সদস্যের আরো ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০২০
  • ২১০ বার ভিউ

কক্সবাজার টাইমস২৪ 
মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাস, ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী ও এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিতসহ ৭ পুলিশের সাত দিনের রিমান্ড শেষে আরো ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
সোমবার (২৪ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কক্সবাচারের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক তামান্না ফারাহ তাদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) খায়রুল আলম সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সিনহা হত্যা মামলার বেশ অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু তদন্তের স্বার্থে আসামীদের আরো জিজ্ঞাবাদ করা দরকার। তাই ৭ দিনের রিমান্ড শেষে সোমবার আদালতে সাত আসামীকেই আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত প্রত্যেকের চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।
তারা হলেন- বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাস, ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী, এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুন ও এএসআই লিটন মিয়া।
গত ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফের মারিশবুনিয়া পাহাড়ে ভিডিওচিত্র ধারণ করে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজারের হিমছড়ি এলাকার নীলিমা রিসোর্টে ফেরার পথে শামলাপুর এপিবিএন এর তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর (অব.) সিনহা মো: রাশেদ খান।
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষে একটি ও পুলিশ পৃথক তিনটি মামলা করেছে। পরে সাক্ষী অপহরণের অভিযোগে অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় আরো একট মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশের ৭ জন, এপিবিএনের ৩ জন ও স্থানীয় ৩ জন বাসিন্দা (পুলিশের মামলার সাক্ষী) গ্রেফতার হয়েছেন। মামলা তদন্ত করছে র‌্যাব।

 

খবরটি সবার মাঝে শেয়ার করেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের নিউজ দেখুন
© All rights reserved © 2020 coxsbazartimes24
Theme Customized By CoxsTech