শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৪২ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যাচারের জবাব দিলেন যুবদল নেতা জাবেদ ইকবাল লবণ আমদানির চক্রান্ত রুখতে হবে বিসিক কক্সবাজারে পাঁচদিনব্যাপী শিল্পোদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র ভর্তি ফি’তে ৫০ শতাংশ ছাড়সহ শতভাগ স্কলারশিপ প্রকাশিত সংবাদে আহমদ কবিরের প্রতিবাদ অবসরপ্রাপ্ত সেক্রেটারি রশিদ আহমদের চিংড়ি প্রজেক্ট জবরদখলের অভিযোগ কক্সবাজার শহরে তারেক বাহিনী সক্রিয়, সশস্ত্র মহড়া ভারুয়াখালীতে চিংড়ি প্রজেক্ট দখলে নিতে সশস্ত্র হামলায় আহত ২, লুটপাট ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

১৫ দিনের রিমান্ডেও তথ্য দেয়নি প্রদীপ

বার্তা কক্ষ / ২৫০ বার পড়ছে
আপলোড : শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৪২ অপরাহ্ন

কক্সবাজার টাইমস২৪:
টানা চারবারে ১৫ দিনের রিমান্ডেও তদন্ত কাজে সহায়ক হয় এমন তথ্য দেয় নি সিনহা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ।
আইন অনুযায়ী ১৫ দিনের বেশি রিমান্ড চাওয়ারও সুযোগ নেই। তাই তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত থেকে প্রদীপকে কারাগারে পাঠিয়েছে দেওয়া হয়েছে।
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-১৫ এর জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) খায়রুল ইসলাম মঙ্গলবার (০১ সেপ্টেম্বর) বিকাল সোয়া ৪ টার দিকে আদালত প্রাঙ্গণে গণমাধ্যমকে এসব কথা জানিয়েছেন।
এর আগে প্রদীপ কুমার দাশকে চতুর্থ দফায় ১ দিনের রিমান্ড শেষে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (টেকনাফ-৩) আদালতে হাজির করা হয়। বিচারক তামান্না ফারাহ আর কোন জবানবন্দি বা রিমান্ড দেন নি। তাই তাকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তবে, বরাবরই আলোচিত এই পুলিশ কর্মকর্তা নানা ছলচাতুরীর আশ্রয় নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফের শামলাপুর তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সাবেক সেনা কর্মকর্তা সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।
তিনি মারিশবুনিয়ার একটি পাহাড়ে ভিডিওচিত্র ধারণ করে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজারের হিমছড়ির নীলিমা রিসোর্টে ফিরছিলেন।
খুনের ঘটনায় গত ৫ আগস্ট কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হত্যা মামলা করেন সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস। এতে ৯ জনকে আসামি করা হয়।
মামলার আসামি ৭ পুলিশ সদস্য আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। পরে তাদেরকে বরখাস্ত করা হয়।
সিনহা হত্যার ঘটনায় পুলিশের করা মামলার তিন সাক্ষীকে ১১ আগস্ট গ্রেফতার করে মামলার তদন্ত সংস্থা র‌্যাব।
এছাড়া হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরও তিন এপিবিএন সদস্যকে গ্রেফতার করে এলিট ফোর্সটি।
একই ঘটনায় টেকনাফ থানায় দুইটি ও রামু থানায় পুলিশের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। সাক্ষী অপহরণের অভিযোগে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় পরে আরেকটি মামলা হয়। মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ১৩ জন।
সিনহা খুনের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৫টি মামলা হয়েছে।