রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যাচারের জবাব দিলেন যুবদল নেতা জাবেদ ইকবাল লবণ আমদানির চক্রান্ত রুখতে হবে বিসিক কক্সবাজারে পাঁচদিনব্যাপী শিল্পোদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র ভর্তি ফি’তে ৫০ শতাংশ ছাড়সহ শতভাগ স্কলারশিপ প্রকাশিত সংবাদে আহমদ কবিরের প্রতিবাদ অবসরপ্রাপ্ত সেক্রেটারি রশিদ আহমদের চিংড়ি প্রজেক্ট জবরদখলের অভিযোগ কক্সবাজার শহরে তারেক বাহিনী সক্রিয়, সশস্ত্র মহড়া ভারুয়াখালীতে চিংড়ি প্রজেক্ট দখলে নিতে সশস্ত্র হামলায় আহত ২, লুটপাট ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

টেকনাফে চার লক্ষ ২৪ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করেছে বিজিবি

বার্তা কক্ষ / ২৪৮ বার পড়ছে
আপলোড : রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৩ অপরাহ্ন

কক্সবাজার টাইমস২৪:
প্লাস্টিকের বস্তায় ভরে পাচারকালে চার লক্ষ চব্বিশ হাজার ইয়াবা ইদ্ধার করেছে বিজিবি।
২ সেপ্টেম্বর রাতে ইয়াবাগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে, এতে জড়িত কাউকে আটক করতে পারে নি অভিযানকারিরা।
টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ ফয়সল হাসান খান জানান, দমদমিয়া বিওপির একটি বিশেষ টহলদল আইয়ুবের জোড়া বরাবর নাফ নদীতে তাদের নিয়মিত টহল পরিচালনা করছিল। রাত পৌনে ৮ টার দিকে কয়েকজন ইয়াবা পাচারকারীকে নৌকাযোগে কয়েকটি প্লাস্টিকের বস্তা নিয়ে আইয়ুবের জোড়া এলাকার বিআরএম-০৯ হতে আনুমানিক ৩০০ গজ পূর্ব দিক দিয়ে নাফ নদীর কিনারায় ভিড়তে দেখে চ্যালেঞ্জ করে টহল দল।
চোরাকারবারীরা দূর হতে টহলদলের উপস্থিতি লক্ষ্য করতঃ কেওড়া জঙ্গলের আড় ব্যবহার করে নদীর কিনারায় বস্তাগুলো ফেলে অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে লাফিয়ে নাফ নদীতে নেমে সাঁতরিয়ে শূন্য রেখা অতিক্রম করে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে যায়।
পরবর্তীতে টহলদল পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ৫টি প্লাষ্টিকের বস্তা উদ্ধার করে।
উদ্ধারকৃত বস্তাগুলোর ভিতর ৪ লক্ষ ২৪ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করে, যার অনুমান মূল্য ১২ কোটি ৭২ লক্ষ টাকা।
তিনি জানান, ইয়াবা পাচারকারীদের আটকের নিমিত্তে বর্ণিত এলাকা ও নদীর তীরসহ পার্শ্ববর্তী স্থানে পরবর্তী ০২ ঘন্টা যাবৎ অভিযান পরিচালনা করা হলেও কোন পাচারকারী/তাদের সহযোগীকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
উক্ত স্থানে অন্য কোন অসামরিক ব্যক্তিকে পাওয়া যায়নি বিধায় ইয়াবা কারবারীদের সনাক্ত করাও সম্ভব হয়নি।
তবে তাদের সনাক্ত করার জন্য অত্র ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। উদ্ধারকৃত মালিকবিহীন ইয়াবাগুলো বর্তমানে ব্যাটালিয়ন সদরের স্টোরে জমা রাখা হবে এবং প্রয়োজনীয় আইনী কার্যক্রম গ্রহণপূর্বক পরবর্তীতে তা উর্দ্ধতন কর্মকর্তা, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও মিডিয়া কর্মীদের উপস্থিতিতে ধ্বংস করা হবে।