বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২১ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন কক্সবাজার জেলা জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক এড. মোহাম্মদ তারেক জামিনে বেরিয়ে এসে মালুমঘাটে হত্যা মামলার আসামীদের হামলা লুটপাট কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে চট্টগ্রামের সমন্বয়ক টিম বন্যাদূর্গত পরিবারে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আর্থিক সহায়তা ফেনীতে বন্যার্তদের জন্য কমিউনিটি রান্নাঘর চালু করে ২৩ হাজার গরম খাবার দিল কোস্ট ফাউন্ডেশন ইলিয়াছ মিয়া চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ পান বাজার রোডে এশিয়া ফার্মেসি উদ্বোধন বৈষম্যমুক্ত কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি ও এম আর পি বাস্তবায়ন চান ওষুধ ব্যবসায়ীরা

স্কুলের বাউন্ডারি ওয়ালের টেন্ডারে দুর্নীতি!

বার্তা কক্ষ / ৩১০ বার পড়ছে
আপলোড : বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২১ পূর্বাহ্ন

কক্সবাজার টাইমস২৪:
কক্সবাজারের উখিয়া রত্নাপালংয়ের থিমছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারিওয়ালের টেন্ডারে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠেছে। যথা নিয়মে টেন্ডার ড্রপ ও সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ না দিয়ে বেশি দরদাতাকে টেন্ডার পাইয়ে দেয়ার সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২ লক্ষ ১০ হাজার টাকা। অনিয়মের অভিযোগে সেই টেন্ডার বাতিলের দাবি করা হচ্ছে।
সুত্র জানায়, থিমছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও রুহুল্লারডেবা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারিওয়ালের জন্য টেন্ডার আহবান করা হয়। যা গত ২২ আগস্ট উন্মুক্ত করা হয়। এতে দেখা যায়, ১২% কমে দর দেন প্রতিষ্ঠান সাফা-ই সাবেরিন কনস্ট্রাকশন। পাঁচ বছরের মেয়াদে ১ কোটি ২ লক্ষ টার্ণওভার চাহিদার স্থলে ১ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা জমা করেছে। তবু বেশি দরদাতা দ্বিতীয় স্থানের প্রতিষ্ঠান সিটি এন্টার প্রাইজকে থিমছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাজটি দিয়ে দেয়া হয়েছে। তাতে সরকারের অন্তত ২ লক্ষ ১০ হাজার টাকা রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে।
পিপিই (পাবলিক প্রকিউরম্যান্ট রোল) অনুযায়ী দুই টেন্ডারই সাফা-ই সাবেরিন পাওয়ার কথা, এমনটি দাবি প্রতিষ্ঠানটির স্বত্ত্বাধিকারি মফিজুর রহমান মুফিজের।
তিনি জানান, ১২% কমে দরদাতা হয়েও অনৈতিক লেনদেন করে তাকে কাজটি দেন নি উপজেলা প্রকৌশলী। তাতে সরকারের যেমন রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে তেমনি দুর্নীতিবাজরা অনৈতিক কাজে উৎসাহিত হবে। এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন মুফিজ।
তবে উপজেলা প্রকৌশলী রবিউল হাসানের দাবি, টেন্ডারে কোন ধরণের অনিয়ম করা হয়নি। দুইটি কাজের টার্ণওভার দরকার ২ কোটি ৫ লক্ষ টাকা। সাফা-ই সাবেরিন কনস্ট্রাকশন টার্ণওভার দিয়েছে ১ কোটি ৫ লক্ষ ১১ হাজার টাকা। তাই পরের ক্রমে থাকা প্রতিষ্ঠানকে কাজটি দেয়া হয়েছে।