শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন
১৫ সেপ্টেম্বর দৈনিক কক্সবাজার ৭১ পত্রিকায় ‘মহেশখালীর শীর্ষ সন্ত্রাসী ২০ মামলার আসামী বদর উদ্দিন গংয়ের অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ট’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদে যুবকদের নিয়ে বাহিনী গড়ে তুলার অভিযোগ ডাহা মিথ্যা। ২০০৫ সালের যে ঘটনায় আমাকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে তা ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রকাশিত সংবাদে আমার বিরুদ্ধে যে ২০ টি মামলার কথা বলা হয়েছে তার কোন সত্যতা নেই। আমার বিরুদ্ধে কুচক্রিমহলের দায়েরকৃত ষড়যন্ত্র ও হয়রানিমূলক ৩টি মামলায় আমি জামিনে আছি। যুবলীগ নেতা হেলাল উদ্দিন হত্যাকান্ডে আমার দূরতমও সম্পর্ক ছিলনা। সেটা তাদের গোষ্টিগত ঘটনা। তবু ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মামলায় আমাকে জড়িয়েছিল প্রতিপক্ষরা। যে মামলার তদন্ত শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে আমার নাম বাদ দেয়া হয়। আরেকবার আমাকে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানোর অপচেষ্টা চালিয়েছিল প্রতিপক্ষরা। যা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আদালত থেকে খালাস পাই। প্রকাশিত সংবাদে বিভিন্ন চিংড়িঘের ও লবণ মাঠ থেকে বিনা পয়সায় শেয়ার অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। মাতারবাড়ির ১২০০ একর জমিতে আমার মালিকানাধীন জমির লাগিয়তের টাকা নিয়ে থাকি। তাতে দোষের কি আছে?
চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলছি, আমি কারো কাছ থেকে কোন চাঁদাবাজি করি না। কোন ধরণের অপরাধের সাথে আমার সম্পৃক্ততা নাই। সমাজের কিছু অসাধু মানুষ গণমাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রশাসন ও সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
আমি বর্তমানে লিভার জন্ডিস রোগে আক্রান্ত। স্বাভাবিক জীবন চলাও কঠিন হয়ে গেছে। এমনস দুঃসময়ে আমার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ ‘মরার উপর খাড়ার ঘা’ শামিল।
মূলতঃ আমার মালিকানাধীন চিংড়িঘের ও লবণ জমির লাগিয়তের টাকা চাওয়ায় এমন ফন্দি বের করেছে। এ বিষয়ে বিচার চলমান। প্রকাশিত সংবাদে কাউকে বিভ্রান্ত না হতে সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করছি।
প্রতিবাদকারী
বদর উদ্দিন
মাতারবাড়ি, মহেশখালী।