শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
কক্সবাজার জেলা জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক এড. মোহাম্মদ তারেক জামিনে বেরিয়ে এসে মালুমঘাটে হত্যা মামলার আসামীদের হামলা লুটপাট কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে চট্টগ্রামের সমন্বয়ক টিম বন্যাদূর্গত পরিবারে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আর্থিক সহায়তা ফেনীতে বন্যার্তদের জন্য কমিউনিটি রান্নাঘর চালু করে ২৩ হাজার গরম খাবার দিল কোস্ট ফাউন্ডেশন ইলিয়াছ মিয়া চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ পান বাজার রোডে এশিয়া ফার্মেসি উদ্বোধন বৈষম্যমুক্ত কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি ও এম আর পি বাস্তবায়ন চান ওষুধ ব্যবসায়ীরা কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দখলবাজদের আইনের কাঠগড়ায় হাজির করা হবে কক্সবাজারে কোস্টের নারী নেটওয়ার্কিং কমিটির নেতৃত্ব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

কাউন্সিলর নোবেলের আরো ৪২ লাখ টাকা জব্দ করলো দুদক

বার্তা কক্ষ / ২৩৫ বার পড়ছে
আপলোড : শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন

কক্সবাজার টাইমস২৪ঃ  

কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর জাবেদ মো. কায়সার নোবেলের তৃতীয় দফায় আরো ৪২ লাখ টাকা জব্দ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় উপ-সহকারি পরিচালক শরীফ উদ্দীনের নেতৃত্ব দুদকের একটি দল ইউনিয়ন ব্যাংক কক্সবাজার শাখা থেকে টাকাগুলো জব্দ করেন।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার জেলা ডাকঘরে নোবেলের নামে সঞ্চয়ী হিসাবে থাকা ৮০ লাখ টাকা জব্দ করেছিল দুদক। এর আগে ১ সেপ্টেম্বর ৪টি বেসরকারি ব্যাংক থেকে তার আরো ২০ কোটি টাকা জব্দ করে দুর্নীতি দমনে নিয়োজিত সরকারি এই সংস্থাটি। এছাড়া চারটি ফ্ল্যাটও জব্দ করা হয় তার।
সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা জাবেদ মো. কায়সার নোবেল একজন উচ্চমাপের সুদি কারবারি হিসেবে এলাকায় পরিচিত।
দুদক সূত্র জানায়, ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত একটি মামলার প্রেক্ষিতে জাবেদ মো. কায়সার নোবেলসহ আরো ১০ জনের ব্যাংক ও সঞ্চয়ী হিসাব অনুসন্ধান করেছে দুদকে। অনুসন্ধানে জাবেদ কায়সার নোবেলের নামীয় বেসিক ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, মিচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এবং ট্রাস্ট ব্যাংক কক্সবাজার শাখায় ২০ কোটির বেশি টাকার সন্ধান পাওয়া যায়। গত ১ সেপ্টেম্বর এসব টাকা জব্দ করা হয়। অনুসন্ধানে নোবেলের নামে জেলা ডাকঘরে আরো বিপুল টাকার সন্ধান পাওয়া যায়। সেখানে অভিযান চালিয়ে ৮০ লাখ টাকা জব্দ করা হয়েছে। তৃতীয় বারের মতো ইউনিয়ন ব্যাংকে মিলে ৪২ লাখ টাকা।
ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় কথিত মধ্যস্থতার (দালালি) মাধ্যমে এসব হাতিয়ে নেয়া হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়েছে।
তাই নোবেলের নামীয় এসব ব্যাংক ও সঞ্চয়ী হিসাবে রক্ষিত টাকাগুলো জব্দ দেখানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, সাবেক কাউন্সিলর নোবেলসহ জেলার ১০ জনের হিসাব অনুসন্ধান করছে দুদক।