শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৩৪ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যাচারের জবাব দিলেন যুবদল নেতা জাবেদ ইকবাল লবণ আমদানির চক্রান্ত রুখতে হবে বিসিক কক্সবাজারে পাঁচদিনব্যাপী শিল্পোদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র ভর্তি ফি’তে ৫০ শতাংশ ছাড়সহ শতভাগ স্কলারশিপ প্রকাশিত সংবাদে আহমদ কবিরের প্রতিবাদ অবসরপ্রাপ্ত সেক্রেটারি রশিদ আহমদের চিংড়ি প্রজেক্ট জবরদখলের অভিযোগ কক্সবাজার শহরে তারেক বাহিনী সক্রিয়, সশস্ত্র মহড়া ভারুয়াখালীতে চিংড়ি প্রজেক্ট দখলে নিতে সশস্ত্র হামলায় আহত ২, লুটপাট ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

ফিক্সড ডিপোজিটের ৫০ লক্ষ টাকা হাওয়া সংক্রান্ত প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

বার্তা কক্ষ / ২৬৮ বার পড়ছে
আপলোড : শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৩৪ অপরাহ্ন

‘পূবালী ব্যাংক মহেশখালী শাখা থেকে ফিক্সড ডিপোজিটের ৫০ লক্ষ টাকা হাওয়া’ শিরোনামে ২১ নভেম্বর দৈনিক কক্সবাজারসহ বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।

সংবাদে উদ্দেশ্যমূলক ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়া হয়েছে। এখানে টাকা আত্মসাতের কোন ঘটনা ঘটেনি। যা হয়েছে তার প্রমাণ সংরক্ষিত।

অভিযোগকারি শামসুল আলম নিজেই ব্যাংকে হাজির হয়ে সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চেক প্রদান করেন। যা তিনি প্রকাশিত সংবাদে স্বীকার করেছেন। তাতে বিভ্রান্তির কিছুই নাই।

শামসুল আলমের বড় ছেলে গোলাম মোস্তফা ও ভাতিজা এডভোকেট মিজানুর রহমানকে এলএ অফিসকেন্দ্রিক তাদের পারিবারিক ফাইল সংক্রান্ত যাবতীয় কাজের দায়িত্ব দেন। এজন্য খরচ বাবদ দেয়া টাকাগুলো জমা ছিল গোলাম মোস্তফার হাতে। দীর্ঘ সময় লকডাউনের কারণে এলএ অফিস বন্ধ থাকায় ফাইলের কাজ হয় নি।

ইতোমধ্যে জমা রাখা টাকাগুলো খরচ করে ফেলেন গোলাম মোস্তফা। এ নিয়ে তাদের শামসুল আলমের তিন স্ত্রীর সন্তানদের মধ্যে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়। বড় ছেলের হাতে টাকা যাওয়া ও বঞ্চিত হওয়ার ক্ষোভে সংবাদটি করা হয়েছে।

তথাপিও নিজেদের দুর্বলতা ও দোষ অপরের ঘাড়ে চাপাতেই গণমাধ্যমকে ব্যবহার করেছেন। যা খুবই দুঃখজনক।

তাছাড়া বিষয়টি উভয়পক্ষের মধ্যে মীমাংসা প্রক্রিয়ার কথা প্রকাশিত সংবাদে স্বীকার করেছেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম।

প্রকাশিত সংবাদে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করছি।

এডভোকেট মিজানুর রহমান
আইনজীবী, চট্টগ্রাম জজ কোর্ট।
পিতা-মৃত মোহাম্মদ রশিদ
গোরকঘাটা সিকদারপাড়া
মহেশখালী পৌরসভা, কক্সবাজার।