সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন
এন আলম আজাদঃ
কক্সবাজার জেলা জীপ-কার মাইক্রো শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনকে ঘিরে সংগঠনের শ্রমিকদের মধ্যে দারুন উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে। প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা সমালোচনা ঘুরপাক খাচ্ছে। কেউ কেউ এমন আলোচনায় চায়ের কাপে ঝড় তুলছে। প্রার্থীদের ইতোপূর্বের কর্মকাণ্ডেরও বিশ্লেষণ করছে সাধারণ ভোটাররা।
আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি বহুুল প্রত্যাশিত কার্যকরী পরিষদের এ নির্বাচনে মোট ১০৩০ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে।
কক্সবাজার পৌর এলাকার ১টি মাত্র কেন্দ্রে পুরো জেলার ভোটাররা তাদের ভোটে পছন্দের প্রার্থী নির্বাচিত করবেন।
প্রার্থীরা ইতোমধ্যে নিজেদের পক্ষে গণসংযোগ ও অন্যান্য প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।
নির্বাচনের শেষ মুহুর্তে প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে আগামী দিনের নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।যে কোনভাবে তাদের ভোট ব্যাংক ভারি করতে এ প্রচেষ্টা মনে করছে সচেতন ভোটাররাও।
ভোটাররা জানিয়েছে, যারা তাদের কল্যাণে এবং বিপদেআপদে সহযোগিতা করেছেন তাদেরকেই তারা মূল্যায়ণ করবেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে বিনা প্রতিন্ধিতায় গিয়াস উদ্দীন নির্বাচিত হওয়ায় এ পদে ভোট গ্রহণ হবে না।
সংগঠনের মোট ১৩ টি পদে এ নির্বাচনের প্রস্তুতিও নেয়া হয়েছে।
প্রত্যেক প্রার্থী বিরামহীন প্রচারণায় নির্ঘুম থাকবেন নির্বাচনের আগের দিন পর্যন্ত।
সব মিলিয়ে জম্পেশ জমবে শ্রমিক ইউনিয়নের এ নির্বাচন।
প্রার্থীদের মধ্যে লাইন সম্পাদক পদটি অতি গুরুত্বের। এ পদে প্রার্থী ৩ জন।
এর মধ্যে তোফায়েল আহমদের গ্লাস মার্কা সমর্থনে শ্রমিকরা তাদের ম্যানডেট প্রদান করবেন এমন প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
প্রার্থীর ইতিপূর্বেকার কর্মকাণ্ডের সুনাম দিকবিদিক বিরাজমান।
দীর্ঘ ২৪ বছর ধরে এ শ্রমিক ইউনিয়নের উন্নয়ন ও শ্রমিকদের কঠিন সময়ের বন্ধু হিসাবেও পরিক্ষিত তিনি।
অন্যায়ের প্রতিবাদী এই তোফায়েলের বিষয়ে মহেশখালী চালক কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ হোসেন (ড্রাইভার)বলেন, তোফায়েল যেমন সৎ ও পরিক্ষিত তেমনি শ্রমিকদের জন্য নিবেদিত প্রাণ।
তিনি শ্রমিক সমাজের আপনজন। অন্যায়ের প্রতিবাদকারী এই তোফায়েল তার কর্মকাণ্ডে তিনি আমাদের মণিকোঠায় আছেন।
প্রায় ভোটাররা তাদের ভোটটি গ্লাস মার্কায় দেবেন এতে কোন সন্দেহ নেই।
কেন না তার মত পরোপকারী শ্রমিক সমাজের আত্নার-আত্নীয়ের ভাবলেশ অন্য কারোর মধ্যে নেই। এমন একজন এ সমিতিতে প্রতিনিধি নির্বাচিত হলে শ্রমিকদের ভাগ্যে উন্নয়নসহ কেউ অবহেলিত থাকবে না।
আমরা তাকে বিজয়ের মালা পড়ানোর প্রহর গুনছি।
মোঃরকি, বোরহান, খোকন, নুরুল আমিন ও সোনামিয়াসহ অনেক ভোটার তোফায়েলের পক্ষে মত দেন।