সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন
ফরিদুল মোস্তফা খান:
মাদকে জড়িতদের শেষ পরিণতির জন্য আর বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে না।
খুব শীঘ্রই এর পরিণাম পৌঁছে যাবে মাদকাসক্ত ও মাদক ব্যবসায়ীদের বাড়ী ঘরে।
কাছে দূরে যেখানেই থাকুন না কেন শেষ পরিণতি আপনাকে ভোগ করতেই হবে।
মাদক ব্যবসায়ী যত বিত্তশালী প্রভাবশালী হোকনা কেন, কোন ছাড় নেই।
দুনিয়ার কেউই আইনের হাত থেকে তাদের বাঁচাতে পারবেনা।
ঠিক এমনটাই বলে মাদক ব্যাবসায়ীদের হুশিয়ারি জানিয়েছেন, র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১৫) এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ।
সম্প্রতি প্রতিবেদকে দেওয়া এক স্বাক্ষাতকারে কক্সবাজার র্যাবের অধিনায়ক এই কথা বলেন।
এসময় তিনি কক্সবাজারে মাদক নির্মুলের জন্য প্রধানমন্ত্রী কতৃক র্যাবকে দায়িত্ব দেওয়ার পর থেকে এই পর্যন্ত মাদক নির্মুলে বাহিনীর বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
এসময় পর্যটন জেলা কক্সবাজারের নানা অপরাধ ও মাদক নির্মুলে নিরলস পরিশ্রমী র্যাবের অধিনায়ক আজিম আহমেদ কক্সবাজারকে পুরোপুরি মাদক নির্মুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জিরোটলারেন্স বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করে আরো বলেন, মাদকাসক্ত ও মাদক ব্যাবসায়ীদের হাত থেকে তরুন প্রজন্মকে বাঁচাতে প্রত্যেক বাড়ির অভিভাবক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী আলেম ওলামা সহ সর্বশ্রেনীর পেশার মানুষকে দায়িত্বশীল ভুমিকা পালন করতে হবে।
ঘরে ঘরে এর কুফল ও পরণতি সম্পর্কে সকলে সজাগ থাকলে দেশ ও জাতি মাদকমুক্ত হতে সময় লাগবেনা।
মানুষের সহযোগিতা না পেলে আইন শৃংখলা বাহিনী একার পক্ষে শতভাগ মাদক নির্মুলে সময় লাগবে।
তিনি জানান, র্যাব-১৫ গত তিন মাসে জেলার বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে লক্ষ লক্ষ ইয়াবা উদ্ধার করে অনেক মামলা দিয়েছে। অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে প্রচুর।
এসব ঘটনায় আটকের সংখ্যা কয়েকশ।
স্বাক্ষৎকারে র্যাব ১৫ এর অধিনায়ক জনাব, আজিম আহমেদ মাদকাসক্ত ও মাদক নির্মুলে নিজেদের ভবিষ্যত পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করেন।