সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যাচারের জবাব দিলেন যুবদল নেতা জাবেদ ইকবাল লবণ আমদানির চক্রান্ত রুখতে হবে বিসিক কক্সবাজারে পাঁচদিনব্যাপী শিল্পোদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র ভর্তি ফি’তে ৫০ শতাংশ ছাড়সহ শতভাগ স্কলারশিপ প্রকাশিত সংবাদে আহমদ কবিরের প্রতিবাদ অবসরপ্রাপ্ত সেক্রেটারি রশিদ আহমদের চিংড়ি প্রজেক্ট জবরদখলের অভিযোগ কক্সবাজার শহরে তারেক বাহিনী সক্রিয়, সশস্ত্র মহড়া ভারুয়াখালীতে চিংড়ি প্রজেক্ট দখলে নিতে সশস্ত্র হামলায় আহত ২, লুটপাট ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

দুই এনজিওকর্মীর অসামাজিক কার্যকলাপে বিরুদ্ধে পুলিশ সুপারকে অভিযোগ

বার্তা কক্ষ / ৩৬৫ বার পড়ছে
আপলোড : সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিঃ
কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলী এলাকায় দুই এনজিওকর্মীর বেপরোয়া চলাফেরায় অতিষ্ট হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী। বিয়ে না করেই একই ঘরে বসবাস, আপত্তিকর পোষাকপরা, মটরসাইকেলে ঘুরাঘুরিসহ রাত বিরাতে তাদের বাসায় অপরিচিত যুবকদের আসা যাওয়াসহ নানা আপত্তিজনক কর্মকান্ডের কারনে এলাকার উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের মাঝে বিরুপ প্রভাব ফেলছে।
এছাড়া তাদের বাড়ির পাশেই একটি বালিকা মাদ্রাসা থাকলেও এই ইসলামী প্রতিষ্টানের সম্মান রাখছে না তারা। তাই এ বিষয়ে প্রতিকার পেতে এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিরা ৪ এপ্রিল ডাকযোগে পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ দিয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, পাহাড়তলী রহমানিয়া মাদ্রাসার সামনে গলিতে ফাতেমাতুজ জোহরা (রাঃ) বালিকা মাদ্রাসা সংলগ্ন গোমাতলী এলাকার বিতর্কিত যুবক শহিদুল ইসলামের বাড়ি থেকে তার বোন এনজিও কর্মী নাসরিন আক্তার সুমি এবং ওয়ার্ড ভিশনের কর্মকর্তা চট্টগ্রাম চন্দনাইশ এলাকার বাসিন্দা কামরুল হাসান।

এলাকাবাসীর দাবী, সুমন একজন ইয়াবা ব্যবসায়ি হিসাবে এলাকার সবাই চিনে। তার পিতা কিছুদিন আগেও গোমাতলীতে দিনমজুর ছিল আর তার কোন দৃশ্যমান আয় না থাকলেও রাতারাতি জমি কিনে আলিশান বাড়ি নির্মাণ করায় অনেকে প্রশ্নতুলছে। আর সম্প্রতী তার বোন সুমি এবং আরেক ছেলে বিয়ে না করেই এক ঘরে থাকা, বেপরোয়া চলাফেরায় এলাকার মানুষজন খুবই বিব্রত। তারা রাতবিরাতে বাড়িতে পার্টি করে,আপত্তিজনক কাপড় পড়ে চলাফেরা করে, মটরসাইকেলে ঘুরাফেরা করে।
একবার এলাকার মানুষের পক্ষ থেকে সুমনকে এ সব বিষয়ে আপত্তি জানালে তিনি উল্টো বলেন, আমার বাড়িতে কে থাকবে কিভাবে থাকবে সেটা আমার ব্যাপার। অন্য কারো নাক গলানোর দরকার নাই।

সচেতন মহল মনে করছে, বাড়ির পাশেই একটি ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্টান বালিকা মাদ্রাসা আছে। তার সম্মানও না রেখে এই দুই এনজিওকর্মী প্রতিনিয়ত বেহায়াপনা এবং বেলাল্লাপনার সিমা লঙ্ঘন করছে। এতে যে কোন সময় একটি বড় ধরনের ঘটনা হয়ে যেতে পারে। এছাড়া এলাকার উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরাও প্রতিনিয়ত তাদের দেখে বিব্রত হচ্ছে। তাই সে বিষয়ে দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী।

এ ব্যাপারে ওয়ার্ল্ডভিশন কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, আমি ওই বাড়িতে মাঝে মধ্যে থাকি এটা সত্য। তবে সেখানে নারী বন্ধুর মা থাকে। এখন আমাদের চলাফেরায় কারো আপত্তিকর মনে হলে সেটা তাদের ব্যাপার। নারী সহকর্মীকে বিয়েও করেন নি বলে জানান তিনি।