1. khaircox10@gmail.com : admin :
খুনিয়া পালংয়ের আমিন ড্রাইভার হত্যা মামলার আসামিরা বেপরোয়া, ধরা পড়েনি একজনও - coxsbazartimes24.com
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
এভারকেয়ার হসপিটালের শিশু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. তাহেরা নাজরীন এখন কক্সবাজারে কোস্ট ফাউন্ডেশনের ‘আরএইচএল’ প্রকল্পের পরিচিতি সভা চেইন্দা সমাজ কল্যাণ পরিষদের  আহ্বায়ক কমিটি গঠিত জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য নিবেদিত হয়ে কাজ করব -মুজিবুর রহমান উখিয়ার সোনারপাড়ায় বীচ ক্লিনিং ক্যাম্পেইন সম্পন্ন রোগীদের সেবায় এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এখন কক্সবাজারে বিআইডব্লিউটিএ অফিস সংলগ্ন নালা দখল করে মাটি ভরাট ফাসিয়াখালী মাদরাসার দাতা সদস্য পদে জালিয়াতি! প্রকাশিত সংবাদে পাহাড়তলীর আবদুর রহমানের প্রতিবাদ কক্সবাজার হজ কাফেলার উদ্যোগে হজ ও ওমরাহ কর্মশালা

খুনিয়া পালংয়ের আমিন ড্রাইভার হত্যা মামলার আসামিরা বেপরোয়া, ধরা পড়েনি একজনও

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২
  • ২৬৭ বার ভিউ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কক্সবাজারের রামু উপজেলার ধোয়া পালং রাবেতা এলাকায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গাড়ি চালক আব্দুল আমিনকে কুপিয়ে নির্মমভাবে খুনের আসামিরা বেপরোয়া হয়ে গেছে। ঘটনার এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে। গ্রেফতার হয়নি একজনও। হত্যা মামলার বাদী কামাল হোসেনকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে আসামিরা। ঘটনার পর থেকে নিহতের পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে জানিয়েছে।
গত ৯ আগস্ট দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে বসত বাড়ির সীমানা বিরোধের জের ধরে আবদুল আমিনকে ব্যাপক মারধর ও কুপাঘাত করে প্রতিপক্ষরা। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩ আগস্ট চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান।
ঘটনার পরের দিন (১০ আগস্ট) সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন নিহতের ছোট ভাই কামাল হোসেন। যার থানার মামলা নং-১৭/৪৩৮।
আসামিরা হলেন, খুনিয়া পালং ৬ নং ওয়ার্ডের ধোয়া পালং রাবেতা পাড়ার আব্দুল বারির ছেলে নুরুল হক (২৫), আব্দুছ সবুরের ছেলে শাহজাহান (৩৯), আব্দুল জব্বারের ছেলে আমির হামজা ড্রাইভার (৩৮) ও সুলতান আহাম্মদের ছেলে আব্দুল বারী (৫৫)। অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছে আরও তিনজন।
নিহত আবদুল আমিন একই এলাকার মৃত ইবনে আমিনের ছেলে। পেশাগত সে পিকআপ গাড়ী চালক এবং ৫ মেয়ে ও এক ছেলে সন্তানের জনক। একমাত্র উপার্জনকারী আবদুল আমিনকে হত্যার পর পরিবারে চরম অসহায়ত্ব দেখা দিয়েছে। অভাব-অনটনের দিন কাটছে বলে জানান স্ত্রী নুর ফাতেমা বেগম।
মামলার বাদী কামাল হোসেন জানান, এক সপ্তাহ পার হলেও হত্যা মামলার একজন আসামিও গ্রেফতার হয়নি। আমির হামজাসহ অন্যান্য আসামিরা বিভিন্ন মাধ্যমে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে। আয়-রোজগার না থাকায় নিহতের স্ত্রী ও তার ছয় সন্তানের করুন দিন যাচ্ছে। দ্রুত সময়ে আসামিদের গ্রেফতারের দাবি কামাল হোসেনের।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিমছড়ি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পুলিশ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম চৌধুরী জানান, এক আসামির লাস্ট লোকেশন কক্সবাজার, আরেকজন চট্টগ্রাম দেখা যায়। এরপর থেকে দুইজনই সিম ও ডিভাইস সম্পন্ন বন্ধ রাখে। অবস্থান নিশ্চিত না হওয়ায় কাউকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি।
আসামিদের গ্রেফতার করতে পুলিশের আন্তরিকতা ও সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানান রামু থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আনোয়ারুল হোসাইন।

 

খবরটি সবার মাঝে শেয়ার করেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের নিউজ দেখুন
© All rights reserved © 2020 coxsbazartimes24
Theme Customized By CoxsTech