শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:০৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
ভারুয়াখালীতে চিংড়ি প্রজেক্ট দখলে নিতে সশস্ত্র হামলায় আহত ২, লুটপাট ঈদগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি স্বেচ্ছাসেবক দল ফতেখারকুল শাখার ৭ সদস্যের কমিটি অনুমোদন কক্সবাজার জেলা জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক এড. মোহাম্মদ তারেক জামিনে বেরিয়ে এসে মালুমঘাটে হত্যা মামলার আসামীদের হামলা লুটপাট কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে চট্টগ্রামের সমন্বয়ক টিম বন্যাদূর্গত পরিবারে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আর্থিক সহায়তা ফেনীতে বন্যার্তদের জন্য কমিউনিটি রান্নাঘর চালু করে ২৩ হাজার গরম খাবার দিল কোস্ট ফাউন্ডেশন ইলিয়াছ মিয়া চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ পান বাজার রোডে এশিয়া ফার্মেসি উদ্বোধন

পলাতক থেকেও শেষ রক্ষা হলো না ইয়াবা কারবারি মোহাম্মদ আলীর

বার্তা কক্ষ / ১০৪ বার পড়ছে
আপলোড : শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:০৫ অপরাহ্ন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কক্সবাজারে শীর্ষ মাদক কারবারি মোহাম্মদ আলী (৪০)কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শহরের কলাতলী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

মোহাম্মদ আলী টেকনাফের মৌলভীপাড়ার বাসিন্দা মৃত হাজী কালা মিয়ার পুত্র।

তার বিরুদ্ধে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারের বিভিন্ন থানায় দায়েরকৃত মাদক, অস্ত্র, হত্যাচেষ্টাসহ কমপক্ষে ১৩টি মামলা রয়েছে।

র‍্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (ল’ এন্ড মিডিয়া) মোঃ আবু সালাম চৌধুরী এই তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, র‍্যাব ১৫ এর একটি বিশেষ দল দীর্ঘদিন ধরে মোহাম্মদ আলীকে নজরদারিতে রাখে। অবশেষে তাকে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়।

তাকে গ্রেফতারি পরোয়ানামূলে আটক দেখিয়ে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপের জন্য কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানা কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

মোঃ আবু সালাম চৌধুরী জানান, শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী সুচতুর মোহাম্মদ আলী নিজেকে রক্ষার জন্য ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি আত্মসমর্পণ করেন। পরবর্তীতে আবার মাদক ব্যবসায় জড়ান। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২১ ও ২০২৩ সালে তার বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর ও টেকনাফ মডেল থানায় দুটি মাদক মামলা দায়ের হয়। এর পূর্বে ২০১৯ সালের জুন মাসে ইয়াবা ব্যবসায়ের মাধ্যমে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে যাওয়া টেকনাফের ৭৪ ব্যক্তির স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, সিআইডি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ইন্টেলিজেন্স বিভাগ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মানি লন্ডারিং ইন্টেলিজেন্স বিভাগের যে সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করা হয়, তার মধ্যেও ছিল গ্রেফতারকৃত মোহাম্মদ আলীর নাম।