১১ জানুয়ারি দৈনিক আজকের দেশবিদেশ ও দৈনিক কক্সবাজার বার্তা পত্রিকায় ‘ইয়াবার আশীর্বাদে জিরো থেকে হিরো গোমাতলীর সুমন’ শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সর্বোপরি মানহানিকর।
চিহ্নিত সন্ত্রাসী, দখলবাজ ও আমাদের পারিবারিক মামলার আসামিরা মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদটি পরিবেশন করিয়েছে। সংবাদের সাথে বাস্তবতার কোন মিল নাই। বরং এমন সংবাদ পাঠক সমাজের হাসির খোরাক যোগায়।
একই সংবাদ একই বক্তব্যসহ এর আগেও কয়েকবার প্রকাশ করেছিল। মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রশাসনকে বিভ্রান্ত করতে না পেরে আবারো আদাজল খেয়ে নেমেছেন চিহ্নিত ভূমিদস্যুরা।
পুলিশ প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে শক্তিশালী ও চৌকস। পত্রিকার পাতায় দুই কলাম লিখে দিলেই কাউকে ইয়াবা কারবারি বা অপরাধী বানানো যায় না। এসব পাগলের প্রলাপে প্রশাসন বিভ্রান্ত হয় না।
আমি একজন প্রথম শ্রেনীর ঠিকাদার। সংবাদে আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তার সাথে আমার কোনো ধরণের সম্পর্ক নাই।
গত ৪ জানুয়ারী দিনগত রাত সোয়া ১১ টার দিকে আমাদের বসতবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর করে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও দখলবাজগুষ্টি। এতে আমার পিতা তহসিল আহমেদ গুরুতর আহত হন। পরে ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের কবল থেকে আমাদের উদ্ধার করে করে সদর থানা পুলিশ।
এ ঘটনায় আমার মা মনোয়ারা বেগম বাদি হয়ে ৬ জানুয়ারী কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা করেন। যার থানা মামলা নং-১০। এতে ৪ জনসহ অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয় আরো ১০ জন।
তখন থেকে ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে অবৈধ অস্ত্র, ইয়াবা দিয়ে ফাসানো হবে বলে হুমকি দেয় চিহ্নিত চক্রটি।
এ বিষয়ে ৭ জানুয়ারি কক্সবাজার সদর মডেল থানায় জিডি করি। যার নং-৪১৯। প্রকাশিত সংবাদটি তাদের পূর্ব পরিকল্পনার অংশবিশেষ। তাতে বিভ্রান্ত হওয়ার কিছুই নাই।
সত্যমিথ্যা যাচাই না করে আমার বক্তব্য ছড়াই এমন বানোয়াট, মানহানিকর ও বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রকাশকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
শহিদুল ইসলাম সুমন
পিতা তহসিল আহমদ
পূর্ব গোমাতলী, পোকখালী, সদর কক্সবাজার।
বর্তমানে- পাহাড়তলী, পৌরসভা, কক্সবাজার।
Leave a Reply