বার্তা পরিবেশক:
আমি মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত সদস্য। একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে সারাক্ষণ মানবসেবামূলক কাজে আমার সময় যায়। যেখানে মানুষের দুঃখ-দুর্দশা সেখানে আমি ছুটে চলি। যে কোন সমস্যা দ্রুত সমাধানে সাধ্যমতো চেষ্টা করি। দায়িত্বকালে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় রেখে চলি। আমার আচরণ, বিচরণ, কর্মকাণ্ড সম্পর্কে এলাকাবাসী ও প্রশাসন অবগত।
দুঃখজনক হলো, শাহীন মাহমুদ রাসেল ২ সেপ্টেম্বর আমার বিরুদ্ধে তার ফেসবুক আইডিতে “ঝিলংজার ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য নাছির উদ্দিনের কান্ড। কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নাম ভাঙিয়ে ঘুষ দাবি ইউপি সদস্যের। না পেয়ে সড়কের মাঝে পিলার স্থাপন। যান চলাচলে বিঘ্ন, স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ” এমন স্ট্যাটাসটি লিখেন। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট,. ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করছি।
আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকলে প্রথমে আমার সঙ্গে কথা বলবেন। বক্তব্য নিবেন, এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। সাংবাদিক হিসেবে আমার নিকট থেকে ঘটনার ব্যাপারে জানতে পারতেন। এটি তার পেশাগত অধিকারও বটে। কিন্তু তা না করে, আমার কোন বক্তব্য ছাড়াই শাহীন মাহমুদ রাসেল তার ফেসবুক আইডিতে বিষোদগার করে লিখেই গেলেন! কাজটি কতটুকু আইনসিদ্ধ হয়েছে? পেশাগত আচরণ করেছেন কিনা? প্রশ্ন শাহীন মাহমুদ রাসেলের নিকট।
আমি একটি জনপদের বিশাল জনগোষ্ঠীর নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। এতগুলো মানুষকে বিভ্রান্ত করার অধিকার আপনাকে কে দিয়েছে? কারো এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে আপনি অপরের সম্মান ক্ষুণ্ন করতে পারেন না। এর আগেও এলাকার মান্যগন্য অনেক ব্যক্তির বিরুদ্ধে আপনি মিথ্যা সংবাদ করেছেন।
সংবাদকর্মী হিসেবে উচিৎ, জনগণ ও প্রশানসকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করা। বিভ্রান্ত করা নয়।
উদ্ভট ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা থেকে সরে আসুন। না হলে ক্ষুব্ধ ব্যক্তিগণ আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে।
মিথ্যা প্রচারণায় প্রশাসন ও এলাকাবাসীকে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ করছি।
প্রতিবাদকারী
মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন
সদস্য, ৬ নং ওয়ার্ড
ঝিলংজা ইউনিয়ন পরিষদ, সদর, কক্সবাজার।
