রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কক্সবাজার সদরের চৌফলদন্ডির কৃতি সন্তান শিক্ষাবিদ মুহাম্মদ এছারুল করিম শিবিরের ক্যাড়ার ছিলেন বলে ‘কক্সবাজার কন্ঠ’ নামক একটি অনলাইন পোর্টাল ও কয়েকজনের ফেসবুক আইডিতে বিষোদগার করা হয়েছে। তা খুবই দুঃখজনক ও মানহানিকর। অপপ্রচারের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এছারুল করিম চৌফলদন্ডি আওয়ামী লীগের নবগঠিত কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি হিসেবে স্থান দেওয়ায় মূলতঃ স্বার্থান্বেষী ও জ্ঞানপাপী একটি মহল মিথ্যাচারের পথ বেছে নিয়েছে। সত্যের পথচলায় মিথ্যাবাদীরা সফল হবে না।
ছাত্র জীবন থেকে প্রচন্ড বুদ্ধিদীপ্ত, প্রতিভাবান ও মেধাবী ছিলেন এছারুল করিম।
তিনি কক্সবাজার কলেজ থেকে ১৯৯৭ সালে এইচএসসি, তারপর অনার্স (হিসাব বিজ্ঞান) পাশ করেন। মাস্টার্স করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তার প্রতিটি ফলাফল ঈর্ষণীয়।
এছারুল করিম ছাত্র জীবনে শিবির করেছেন এমন কোন ধরণের প্রমাণপত্র কারো আছে কিনা? তা না হলে মিথ্যাচার ও চরিত্র হননের অপচেষ্টা কেন? জানতে চেয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা।
প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে মুহাম্মদ এছারুল করিম বলেন, আমি কক্সবাজার কমার্স কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
২০০৮ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ওই কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় শিক্ষকতা করেছি।
বর্তমানে ঈদগাঁও রশিদ আহমদ কলেজের প্রভাষক।
শিক্ষকতার পাশাপাশি ব্যাচ পড়াতাম। কক্সবাজার হাসপাতাল সড়কে আমার প্রতিষ্ঠিত মামারবাড়ি রেস্টুরেন্ট ছিল সর্বস্তরে পরিচিত ও সমাদৃত।
মুলত শিক্ষকতা ও ব্যবসাতেই আমার পরিচিতি।
আমি সৈকত পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, কক্সবাজার সদর ফুটবল একাডেমীর সভাপতি ও সবুজ বাগ মডেল স্কুলের পরিচালনা কমিটির সহসভাপতি।
১৯৯৫ থেকে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী পরিবারের সদস্য। বর্তমানে সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য কানিজ ফাতেমা আহমেদের পিএস।
আমি কোন সময় ছাত্রশিবির করেছি, এমন কোন প্রমাণ কারো থাকলে হাজির করুন।
অনর্থক মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকুন। আইন আদালতের কথা মাথায় রাখবেন। কারো মিশন বাস্তবায়নে নগ্ন আচরণকারীদের ছেড়ে দেওয়া হবে না। এ বিষয়ে দল ও সর্বসাধারণকে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ করছি।