রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২৭ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে চট্টগ্রামের সমন্বয়ক টিম বন্যাদূর্গত পরিবারে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আর্থিক সহায়তা ফেনীতে বন্যার্তদের জন্য কমিউনিটি রান্নাঘর চালু করে ২৩ হাজার গরম খাবার দিল কোস্ট ফাউন্ডেশন ইলিয়াছ মিয়া চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ পান বাজার রোডে এশিয়া ফার্মেসি উদ্বোধন বৈষম্যমুক্ত কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি ও এম আর পি বাস্তবায়ন চান ওষুধ ব্যবসায়ীরা কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দখলবাজদের আইনের কাঠগড়ায় হাজির করা হবে কক্সবাজারে কোস্টের নারী নেটওয়ার্কিং কমিটির নেতৃত্ব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ বিশ্ব মানবিক দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভা সাবেক সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে কক্সবাজারে আবাসিক হোটেল দখলের অভিযোগ

চীনের করোনা তথ্য গোপন করার মাশুলই গুণছে বিশ্ব: মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদন

বার্তা কক্ষ / ৩৫২ বার পড়ছে
আপলোড : রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২৭ পূর্বাহ্ন

কক্সবাজার টাইমস২৪ ডেস্ক:
করোনা সংক্রমণের প্রথম দিকে বেশ কয়েক সপ্তাহ চীনের সরকারি কর্তাদের করোনা বিষয়ে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখেছিল উহানের স্থানীয় প্রশাসন।

আর এটিই বুমেরাং হয়ে দাঁড়ায়, বুলেটগতিতে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে করোনা মহামারী, যার মাশুল গুণছে আজ গোটা বিশ্ব। এমনটাই মনে করছে মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগ।

মার্কিন গোয়েন্দাদের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুধু স্থানীয় প্রশাসনের গাফিলতিই নয়, দায় রয়েছে চীনা কমিউনিস্ট পার্টিরও। তারা সরাসরি বলছেন, সংক্রমণের খবর পেয়ে বিষয়টি প্রকাশ্যে আনতে কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি চীনা কমিউনিস্ট পার্টি। তারা উদাহরণ টেনে এনে বলছেন, একই কাজ চীন করেছিল ২০০৩ সালে সার্স সংক্রমণ লুকাতে।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার এই প্রতিবেদন সম্প্রতি সামনে এনেছে বিখ্যাত মার্কিন গণমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস।

করোনা নিয়ে চীনের দায়িত্বজ্ঞান বিষয়ে ক্রমেই সুর চড়িয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ১ লাখ ৭৯ হাজার মার্কিন নাগরিকের মৃত্যু এবং প্রায় ৫৮ লাখ নাগরিকের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় চীনকে দোষী সাব্যস্ত করতেও ছাড়েননি ট্রাম্প। কিন্তু ট্রাম্প বিরোধীরা পাল্টা বলেছেন, ট্রাম্প প্রথম দিকে শি জিনপিংয়ের করোনা মোকাবিলার ভূয়সী প্রশংসা করছিলেন, ভোট আসতেই তার সুর বদলেছে।

এদিকে, মার্কিন গোয়েন্দা দফতর বলছে, গোপনীয়তাই ঘাতকের ভূমিকা পালন করেছে। এই প্রতিবেদন অনুযায়ী, এমনকি চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যরা নিজেদের ভিতরেও মুক্তমনা হয়ে তথ্য আদান-প্রদান করেনি। চেপে গেছেন পরিসংখ্যান।

মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগের এক কর্মকর্তার কথায়, ডিসেম্বরে সংক্রমণ শুরু হয়েছিল। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সংক্রমণ। অথচ তা নিয়ে প্রকাশ্যে চীন সরকার বিবৃতি দিল ফেব্রুয়ারিতে। দুই মাসের গোপনীয়তায় ততদিনে লাগামছাড়া জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে সংক্রমণ। শি জিনপিংয়ের চীন সরকারও বুঝে গিয়েছে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে গিয়েছে, এমনটাই মনে করছেন মার্কিন গোয়েন্দারা।